বেসন

৳ 100.00

www.facebook.com/gramerbarir.ponno

#গ্রামের_বাড়ির_পণ্য#
#কথায়_না_গুণে_বিশ্বাসি#

www.facebook.com/groups/2451989945024398/

#ভেজাল_মুক্ত_পণ্য_ক্রয়_করতে_যোগাযোগ_করুন-01780-441527.

অনলাইনে এবং সরাসরি অর্ডার নিয়ে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।

ইনস্টাগ্রাম লিংক:
www.instagram.com/invites/contact/?i=zjdcd6g64gym&utm_content=f2s04j
গ্রামের বাড়ির পণ্যের ইউটিউব চ্যানেল সবাই সাবস্ক্রাইব করুন….
https://youtu.be/fN3KY-KS_TA

Out of stock

SKU: GBPB7 Category:

বেসন কী?

বেসন হল আটার মতো এক প্রকারের পদার্থ যা ছোলার ডাল পিষে বানানো হয়। কাঁচা ছোলার ডাল বা শুকনো ছোলার ডাল থেকেই মূলত বেসন তৈরি করা হয়। বিভিন্ন জায়গায় বেসনের বিভিন্ন রকমের নাম রয়েছে। তবে বেসনের যত রকম নাম আছে তার থেকেও বেশি রয়েছে তার উপকারিতা। কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য মিনারেলে সমৃদ্ধ বেসনের, খাবার হিসেবে যেমন উপযোগিতা রয়েছে তেমনই সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিতে বেসনের ব্যবহারও খুব জনপ্রিয়।

স্বাস্থ্য সম্পর্কিত উপকারিতা

১) কোলেস্টেরল কমানোঃ

ইউনিভার্সিটি অফ টরেন্টো থেকে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে জানা গেছে, দিনে একবার বেসন খেলে তা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। (১) বেসন দ্রাব্য ও অদ্রাব্য দুই প্রকার ফাইবারেই সমৃদ্ধ হওয়ায় তা   কোলেস্টরেল কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। একটি অস্ট্রেলিয়ান গবেষণায় দেখা গেছে, যে সব ডায়েটে বেসন থাকে সেগুলো গমের থেকেও বেশি মাত্রায় খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। (২) চীনের একটি গবেষণা অনুসারে বেসন খেলে সিরাম কোলেস্টরেল লেভেলের ওপর উপকারী প্রভাব দেখা যায়।(৩) আরেকটি অস্ট্রেলিয়ান গবেষণা বলছে যে, বেসন ফাইবার ও পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডে পূর্ণ। তাই এটি খেলে রক্তে কোলেস্টেরল মাত্রা কমে। (৪) এছাড়া দেখা গেছে বেসনে লিপোপ্রোটিনের মাত্রা কম হওয়ায় কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।

২) ডায়াবেটিস নিন্ত্রয়ণঃ

গবেষণায় জানা যাচ্ছে যে বেসন ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। লেগিউমে গ্লাইসেমিক সূচক খুব কম থাকায় এটি খুব উপকারী সেটা অনেকেই জানেন। (৫) দৈনিক খাদ্য তালিকায় বেসন যোগ করলে ডায়াবেটিসের পাশাপাশি আরও অনেক রকম হার্ট সম্পর্কিত রোগের ঝুঁকিও কমে।

আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের মতে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য বেসন হল সুপার ফুড। হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের রিপোর্ট অনুযায়ী বেসনের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ১০ যা কিনা তাৎপর্যপূর্ণভাবে অনেক কম। আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে প্যাকেটজাত বা টিনজাত বেসন নয় শুকনো বেসনই খাবেন। কারণ টিনজাত বেসন ব্রাইনে সংরক্ষণ করা থাকে যা গ্লাইসেমিক সূচকের মান ৩৮ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়।

যেহেতু বেসনে ফাইবার থাকে, ডায়াবেটিসের জন্য এর একটা উপকারিতা রয়েছে। ফাইবার ব্লাড সুগার শোষণ কমিয়ে দেয় আর দুই রকমের ডায়াবেটিসের রিস্কও কমায়। এই ফাইবার ক্ষিদে নিয়ন্ত্রণ করে এবং ডায়েবেটিস সংক্রান্ত স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে।

অ্যামেরিকান জার্নাল অফ নিউট্রিশনের একটা রিপোর্ট অনুযায়ী, বেসন গ্রহণ করার ৩০ মিনিট ও ৬০ মিনিট পরে খাদ্য গ্রহনের পরবর্তী সময়ে ব্লাড সুগার লেভেল কমিয়ে দেয়। এটি রক্তে ইনসুলিনের মাত্রাও কমিয়ে আনে গ্রহনের ১২০ মিনিট পর।  (৬)

নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটির রিপোর্ট অনুযায়ী লেগিউমে পূর্ণ ডায়েট দুই প্রকার ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় ও প্রতিরোধে একটি প্রাকৃতিক সাশ্রয়ী সমাধান এবং এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। (৭)

৩) হার্টের অবস্থার উন্নতিঃ

বেসন ভিটামিন, মিনারেলস ও ফাইবারে সমৃদ্ধ একটি খাদ্য উপাদান। রোজকার ডায়েটে এটি যোগ করলে হার্টের পক্ষে খুবই উপকারী। লেগিউম হার্টের রোগ কমাতে কার্যকরী। একটা কলায় যে পরিমাণ ক্যালশিয়াম থাকে, তিন টেবিল চামচ বেসন থেকে ঠিক তত পরিমাণ ক্যালশিয়ামই পাওয়া যায়। পটাশিয়াম হার্টকে ভালো রাখে এবং ব্লাড প্রেসার কমাতে সাহায্য করে। বেসনে থাকে স্যাপোনিনস যা রক্তে কোলেস্টেরল লেভেল কমাতে সাহায্য করে।

৪) ওজন কমানোঃ

২০১০ সালের একটি গবেষণা থেকে জানা যায় যে বেসন দেহের ওজন কমাতে খুব কার্যকরী। আসলে এই ওজন কমাতে সাহায্য করে বেসনে উপস্থিত প্রোটিন এবং ফাইবার। ৪২ জনকে নিয়ে ১২ সপ্তাহের জন্য একটি গবেষণা চালানো হয়। এতে দেখা যায় বেসনের তৈরি খাবার খাওয়ার পর ক্ষিদে মিটে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে।

২০১১ সালের এক গবেষণায় খাদ্য সম্পর্কিত একটি জার্নাল থেকে জন্য গেছে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে হাই প্রোটিন ডায়েটের থেকে হাই কার্ব ডায়েট অনেক বেশি কার্যকরী। (৮) মাংসের পরিবর্তে আপনি বেসন খেতে পারেন ফাইবার পেতে। এটা স্যাচুরেটেড ফ্যাট গ্রহনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে। এই জন্য প্যান কেক তৈরি করার সময় বেসন ব্যবহার করতেই পারেন।

প্রোটিনের মধ্যে এক প্রকার উচ্চ তাপীয় ধর্ম দেখা যায় যার অর্থ আপনার দেহ  প্রোটিনকে অ্যামিনো অ্যাসিডে ভেঙে ক্যালোরি ক্ষয় করে। প্রোটিনের তাপীয় প্রভাব প্রায় ৩০%, তার মানে পরিপাকের সময় ৩০% ক্যালোরি ক্ষয় হয়।

যদি আপনি বেসনের বদলে বিনস্ খান, অবশ্যই প্রোটিনের পরিমাণ মাথায় রেখে খাবেন। এক কাপ রান্না করা মটরে প্রায় ২৭০ ক্যালোরি থাকে। বেসন একমাত্র উপাদান যা ওজন কমানোর সাথে সাথে আবার ওজন বৃদ্ধিও রোধ করে। (৯)

৫) গ্লুটনের বিকল্পঃ

গ্লুটন এক প্রকার প্রোটিন যা যে কোনো খাদ্য পদার্থে পাওয়া যায়। আর আপনার যদি গ্লুটনে অ্যালার্জি থাকে তাহলে আপনার জন্য এটাই সুখবর যে বেসন গ্লুটনহীন একটি খাদ্য উপাদান। অতিরিক্ত পরিমাণে গ্লুটন খেলে পেটের রোগ দেখা যেতে পারে।

বেসনের একটা আলাদা স্বাদ থাকায় এটি প্রায় সব রকম সুস্বাদু খাবার বা ডেজার্ট প্রস্তুতিতে ব্যবহার করা হয়। মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলিতে এর ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। বেসন খুব তাড়াতাড়ি তরল পদার্থ শোষণ করে নিতে পারে তার জন্য বেকিং করতে বেসন খুব ভালো কাজে দেয়। যেহেতু এটি ভারী আটার মতো পদার্থ তাই বেকিং করার সময় কেক প্রস্তুতিতে ডিমের পরিবর্তে এটি ব্যবহার করা হয়। ভেগানদের জন্য সুখবর। যারা ডায়েটে গ্লুটন এড়িয়ে যেতে চান তাদের জন্যও বেসন খুব ভালো।

আপনাদের জন্য ছোট্ট টিপস্ আছে। বেসনের স্বাদ অনেকটাই বিনস্ -এর মতো। যদি রান্নায় কাপের এক চতুর্থাংশের বেশি পরিমাণে বেসন দিতে হয়, তাহলে একটু মিষ্টি জাতীয় কিছু যোগ করে নেবেন, এতে স্বাদ খুব ভালো হয়।

৬) রক্তাল্পতার চিকিৎসায়ঃ

আমরা জানি আয়রনের ঘাটতির জন্য আমাদের শরীরে রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া দেখা যায়। বেসন অ্যানিমিয়ার চিকিৎসায় বিশেষভাবে কার্যকারী। বেসনে আয়রনের পরিমাণ অনেক। কত কাপ বেসন রান্নায় ব্যবহার করছেন সেটা মাপলে কত পরিমাণ আয়রন আপনি খাচ্ছেন সেটাও পরিমাপ করা করা হয়ে যাবে। যারা শাকাহারী তাদের জন্যও বেসন খুব গুরুত্বপূর্ণ কারণ যেহেতু তারা মাছ, মাংস খান না তাই আয়রনের উৎস হিসেবে কাজ করে বেসন। লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদনে আয়রনের ভূমিকা রয়েছে, এছাড়াও দেহের প্রতিটি কোষে রক্ত সরবরাহ করে। বিপাক ক্রিয়ার হার বাড়িয়ে এনার্জি লেভেল বাড়ায়।

৭) কোলরেক্টাল ক্যানসার প্রতিরোধঃ

একটি মেক্সিকান গবেষণা অনুসারে জানা যায় বেসন কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে।  প্রোটিন ও ডিএনএর অক্সিডেশন কমিয়ে এবং বিটা ক্যাটেনিন যেটা কিনা একটু মেজর অঙ্কোজেনিক প্রোটিন, তার কার্যকলাপে বাধা ঘটিয়ে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। (১০)

আমেরিকান ইনস্টিটিউট অফ ক্যান্সার রিসার্চের গবেষণা অনুসারে বেসনে আছে স্যাপোনিন ও লিগানানস যা কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। (১১) এছাড়াও বেসনে রয়েছে এক প্রকার প্রতিরোধী স্টার্চ যা কোলন কোষগুলোকে রক্ষা করে। এই বিশেষ প্রকার স্টার্চ ক্ষুদ্রান্ত্রে পাচিত হয় না, এটি উপকারী কোলন ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ব্যবহৃত হয় এবং এভাবেই কোলন কোষকে রক্ষা করে।

বেসনে থাকে ফ্ল্যাভোনয়েড, ট্রেটারপিনয়েডের মতো অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, প্রোটেস ইনহিবিটর, স্টেরল, ইনোসিটল ইত্যাদি। একটি টার্কিশ রিসার্চ অনুযায়ী দৈনন্দিন ডায়েটে লেগিউম জাতীয় খাদ্য যোগ করলে অনেক উপকার পাওয়া যায় তার মধ্যে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ অন্যতম। (১২)

আরেকটি গবেষণায় জানা গেছে যে, যে সব দেশে লেগিউম বেশি পরিমাণে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয় সেসব দেশে কোলন ক্যান্সারের কেস কম থাকে।  লেগিউম বীজ বিভিন্ন রকমের ক্যান্সার চিকিৎসায় থেরাপি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই রোগের প্রাথমিক দশায় লেগিউমের অ্যান্টি ক্যানসার অ্যাক্টিভিটি আরেকটি মেক্সিকান গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। (১৩)

একটু পর্তুগিজ গবেষণায় জানা গেছে বেসন গ্রহণ করলে এমএমপি – ৯ জিলাটিনেজ প্রোটিন যা মানবদেহে কোলন ক্যান্সারের জন্য দায়ী, তা কমাতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত মাত্রায় লেগিউম কোলরেক্টাল অ্যাডেনোমার রিস্ক বাড়ায়। এটি কোলন কোষে তৈরি হওয়া এক প্রকারের টিউমর।

আমাদের দেহে দৈনিক ফাইবার প্রয়োজন ২৫ গ্রাম। বেসন ফাইবারে সমৃদ্ধ হওয়ায় এই চাহিদা পূরণ করতে সমর্থ। ফাইবারই কোলন ক্যান্সারের রিস্ক কমায়। ছোলা রক্ত জালিকার কাজের উন্নতিসাধন করে থাকে। বেসনে থাকা ফাইবার পরিপাকে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধানও করে।

৮) ক্লান্তি দূর করাঃ

বেসনে থাকা ফাইবার ক্লান্তি রোধ করতে সহায়তা করে। এর প্রক্রিয়াটি চমৎকার। ফাইবার হজম প্রক্রিয়ার গতি কম করে এবং এটি পরিপাক নালী থেকে রক্তে শর্করার প্রবাহ কমিয়ে দেয়। এর মানে খাওয়ার পর শর্করা উৎপাদন মাত্রা কমে যায় এবং শর্করা জারিত হয়ে ক্লান্তির সৃষ্টি করে না। এক কাপ রান্না করা ছোলায় ১২.৫  গ্রাম ফাইবার থাকে। দৈনিক যে পরিমাণ ফাইবার গ্রহণ করা উচিৎ এটাতে তার অর্ধেক পরিমাণ গ্রহণ হয়ে যায়।

৯) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ

বেসনের একটি ভালো দিক হল এর মধ্যে সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকে। বেসন উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধে সক্ষম। একটি রিপোর্ট অনুযায়ী একটি পূর্ণপবয়স্ক ব্যাক্তির ২৩০০ মিলিগ্রামের বেশি সোডিয়াম শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।

বেসনে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফাইবার। এই পরিপোষক উপাদান গুলি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। (১৪) উচ্চ রক্তচাপের জন্য রক্তজলিকার পরিবর্তনের বিপরীতধর্মী হিসেবেও কাজ করে। পায়ের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন ভালো রেখে প্রান্তিক ধমনী রোগীর (করোনারি আর্টারি রোগের সমগোত্রীয়) সাহায্য করে বেসন। এটি রক্তজলিকার রোগ নিরাময়ে সক্ষম।

কানাডিয়ান এক গবেষণায় জানা গেছে ডায়েটে বেসন থাকলে হাইপারটেনশন অনেক কমে, রক্তজালকের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। আরেকটি সুইডিশ গবেষণা থেকে জানতে পারি যে লেগিউম সমৃদ্ধ খাবার কার্ডিওমেটাবলিক রিস্ক কমায়। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া আরও অন্যান্য গবেষণাও একই কথা বলছে যে লেগিউম গ্রহনে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

১০) হাড় শক্ত করাঃ

রেসপন্সিবেল ওষুধের জন্য নিযুক্ত ফিজিশিয়ান কমিটির দ্বারা প্রকাশিত একটি রিপোর্টে জানা যায় বেসনে আছে ক্যালশিয়াম এবং তার সাথে ম্যাগনেশিয়ামও। এই দুটি মিনারেলস দেহে শক্ত হাড় গঠন করে। (১৫)

এছাড়া আরেকটি উপায়েও হাড়কে শক্ত করা যায়- প্রতিদিন ব্যায়াম করে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি সেবন করে। ক্যালশিয়ামের ক্ষয় রোধ করাও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য লবণ গ্রহনের পরিমাণ সীমিত রাখতে হবে, উদ্ভিজ্জ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে এবং ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ করতে হবে।

১১) মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নতিঃ

বেসনের মধ্যে থাকে ম্যাগনেশিয়াম। কলোরাডো ক্রিশ্চিয়ান ইউনিভার্সিটির একটা রিপোর্ট অনুযায়ী ম্যাগনেশিয়াম মস্তিষ্কের কোষগুলিকে খুশি করে। রক্তজালিকাগুলোকেও আরাম দেয়, যার ফলে মস্তিষ্কে আরও বেশি পরিমাণে রক্ত চলাচল হয়। বেসনে আছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট যা ব্রেনের স্বাস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।নির্দিষ্ট পরিমাণে গ্লুকোজের সরবরাহ করে ব্লাড সুগার লেভেল স্থিতিশীল রাখে। গ্লুকোজ ব্রেনের জন্য আদর্শ জ্বালানি।

১২) ফোলা কমাতেঃ

বেসন যে প্রদাহ কম করতে সাহায্য করে এটা হয়ত অনেকেরই অজানা। এক পাকিস্তানি পরীক্ষা অনুযায়ী বেসনের প্রদাহ রোধকারী গুণের জন্য এটি প্রদাহ কমাতে সক্ষম। এর মধ্যে থাকে শর্ট চেন ফ্যাটি অ্যাসিড বিউটিরেট যা কোলন প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

১৩) অ্যালার্জি প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ

ন্যাশন্যাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ এর অনুসারে বেসন ভিটামিন বি-৬ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস (১৬) এবং এই পরিপোষক উপাদানটি রোগ প্রতিরোধে দারুণ কাজ করে। এছাড়া বেসনে ভিটামিন এ থাকে সেটিও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর মধ্যে থাকে জিঙ্ক আর একটি পরিপোষক উপাদান যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে তোলে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়লে অ্যালার্জি প্রতিরোধ ক্ষমতাও গড়ে ওঠে।

#হোম_মেড_পণ্য#
www.facebook.com/gramerbarir.ponno

#গ্রামের_বাড়ির_পণ্য#
#কথায়_না_গুণে_বিশ্বাসি#

www.facebook.com/groups/2451989945024398/

#ভেজাল_মুক্ত_পণ্য_ক্রয়_করতে_যোগাযোগ_করুন-01780-441527.

অনলাইনে এবং সরাসরি অর্ডার নিয়ে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।

ইনস্টাগ্রাম লিংক:
www.instagram.com/invites/contact/?i=zjdcd6g64gym&utm_content=f2s04j
গ্রামের বাড়ির পণ্যের ইউটিউব চ্যানেল সবাই সাবস্ক্রাইব করুন….
https://youtu.be/fN3KY-KS_TA

বিদ্রঃ-সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বেসন”

Your email address will not be published. Required fields are marked *